SATT ACADEMY

New to Satt Academy? Create an account


or

Log in with Google Account

Admission
রসায়ন - রসায়ন- প্রথম পত্র - গ্লাসসামগ্রী ব্যবহারের নিরাপদ কৌশল

গ্লাস বা কাঁচের উপাদান অনুসারে ২ ভাগে ভাগ করা যায় -

১. Soft গ্লাস বা কোমল গ্লাস
ব্যবহার:- কাচনল, বিকার, ওয়াচ-গ্লাস, ফানেল, রি-এজেন্ট বা বিকারক বোতল, লিবিগ শীতক ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়

২. শক্ত গ্লাস বা পাইরেক্স গ্লাস
ব্যবহার:-বিকার, কনিকেল ফ্লাস্ক, পিপেট, ব্যুরেট, মেজারিং সিলিন্ডার, মেজারিং ফ্লাস্ক বা আয়তনিক ফ্লাস্ক, গোলতলি ফ্লাঙ্ক, পাতন ফ্লাস্ক ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

 

 

  • গ্লাসসামগ্রীর মধ্যে  গ্লাস টেস্টটিউব, বিকার, ফানেল, কনিকেল ফ্লাস্ক, মেজারিং বা পরিমাপক ফ্লাস্ক, পিপেট, ব্যুরেট, মেজারিং সিলিন্ডার, গোলতলি ফ্লাস্ক, গ্লাস রড, গ্লাস টিউব, লিবিগ শীতল ইত্যাদি। ল্যবরেটরিতে কাজের সময় এ সব গ্লাসের তৈরি যন্তপাতি আঘাতে সহজে ভেঙে যায়। ভাঙা গ্লাস ধারালো হয় এবং গায়ে লাগলে চামড়া কেটে গিয়ে রক্তপাত হতে পারে।

 

১. ব্যবহারের পূর্বে গ্লাস সামগ্রীতে ফাটল আছে কিনা তা দেখে নিতে হবে।

২. নোংরা গ্লাস সামগ্রী ভালোভাবে ধুয়ে শুষ্ক করে নিতে হবে।

৩. দ্রবণ আলোড়িত করার জন্য গ্লাসরড ব্যবহার করলে গ্লাসরডের মাথায় রাবার প্যাড লাগিয়ে নিতে হবে।

৪. ইলেকট্রিক বা গ্যাস বার্নারে গ্লাস সামগ্রীকে সরাসরি তাপ দেওয়া যাবে না।

৫. গ্লাসের দ্রবণে তাপ দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক হয়ে এবং সুষম ভাবে তাপ দিতে হবে।

৬. হোল্ডার দ্বারা গ্লাস টিউব আটকানোর সময় অধিক চাপ দেওয়া যাবে না।

৭. গ্লাস সামগ্রীর বাইরের দেয়ালে পানি থাকা অবস্থায় তাপ দেওয়া যাবে না।

৮. অব্যবহৃত গ্লাস সামগ্রীকে নির্দিষ্ট স্থানে সংরক্ষণ করতে হবে।